• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
  • ||
  • আর্কাইভ

মুক্তির অপেক্ষায় ‘মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ হাসিনা’ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র

প্রকাশ:  ২৪ এপ্রিল ২০২২, ১১:০৯
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

শাপলা মিডিয়ার ব্যানারে নির্মিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ‘মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ হাসিনা’ সেন্সর বোর্ডে জমা দেয়া হয়েছে। ইতিহাসভিত্তিক প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি এখন মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
২২ মিনিট দৈর্ঘ্যরে এ প্রামাণ্য চলচ্চিত্রে শেখ হাসিনাকে ১৯বার হত্যার চেষ্টাসহ বিভিন্ন সময় হামলার ঘটনাবলি তুলে ধরা হয়েছে। ডকুমেন্টারিটির মূল ভাবনা, গ্রন্থনা ও চিত্রনাট্য তৈরি করেছেন শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার, ভয়েস টেলিভিশনের চেয়ারম্যান, পরিচালক ও প্রযোজক মোঃ সেলিম খান।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা নিয়ে নির্মিত ডকুমেন্টারি এটিই প্রথম। যার প্রযোজনা ও পরিবেশনায় রয়েছে দেশের খ্যাতনামা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শাপলা মিডিয়া। চলতি মাসের ৬ এপ্রিল প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি সেন্সর সনদের জন্যে সেন্সর বোর্ডে জমা দেয়া হয়। প্রামাণ্য চলচ্চিত্রে নেপথ্য কণ্ঠ দিয়েছেন তৌফিক আহমেদ।
শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক মোঃ সেলিম খান জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে একে একে ১৯বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রতিবারই তিনি মৃত্যুকে জয় করে ফিরে এসেছেন বীরের বেশে। আর ঠিক এ কারণেই প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটির নাম রাখা হয়েছে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ হাসিনা’। প্রামাণ্যচিত্রে ফুটে উঠেছে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার পেছনে কারা জড়িত ছিলো।
তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যে আমরা প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি সেন্সর বোর্ডে জমা দিয়েছি। আশা করি, দ্রুতই ছাড়পত্র পাবো। সেন্সর সনদ পাওয়া গেলে মৃত্যুঞ্জয়ী শেখ হাসিনা প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি আমি সারাদেশের মানুষকে দেখাতে চাই। অনেক অজানা তথ্য নতুন প্রজন্মকে জানাতে চাই।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সব সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করার ঘটনা অবলম্বনে সিনেমা ‘আগস্ট ১৯৭৫’ নির্মাণ করেন মোঃ সেলিম খান। এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর শৈশব কৈশোর নিয়ে ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই’ নামে দু’টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করে দেশব্যাপী প্রশংসিত হয়েছেন মোঃ সেলিম খান। গেল বছর মুক্তি পাওয়া আগস্ট ১৯৭৫ ও টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই সিনেমা দুটি সারাদেশে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিলো। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সারাদেশে স্কুল-কলেজ, মাদরাসায় সিনেমা দুটি ফ্রি প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। সেই সাথে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সারাদেশের সরকারি ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলগুলো এবং শিল্পকলা একাডেমি, জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই চলচ্চিত্রটি বিনামূল্যে দেখানো হয়।

 

সর্বাধিক পঠিত