• পরীক্ষামূলক সম্প্রচার
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
  • ||
  • আর্কাইভ

বাংলাদেশ কখনও শ্রীলঙ্কা হবে না : শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি

প্রকাশ:  ০৩ আগস্ট ২০২২, ১২:২৪
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট

শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেছেন, বিশ্বের অনেক উন্নত দেশকে পেছনে ফেলে মাধ্যমিক শিক্ষায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, যা দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের দেশ প্রথম। ভবিষ্যতে আরও অনেক উন্নত দেশের চেয়ে দেশের শিক্ষা-ব্যবস্থা এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, “শিক্ষায় বিনিয়োগ হচ্ছে শ্রেষ্ঠ বিনিয়োগ।” প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষা ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করেছেন। ভবিষ্যতে শিক্ষাই হবে সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প।
৩১ জুলাই রোববার বিকেলে কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলা সদরের চান্দিনা ডাঃ ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কলেজ শাখার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষাখাতে বাজেটের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, উন্নত শিক্ষার জন্য শুধু শিক্ষা বাজেট নয়, এর সাথে যোগাযোগ, বিদ্যুতায়নসহ অনেকট সেক্টরের বাজেট জড়িত। তবে শিক্ষাসহ সবদিক থেকে দেশ এগিয়ে চললেও একটি মহল বলছে, ‘দেশ গেল, গেল।’ আজকে বাংলাদেশে কেউ না খেয়ে থাকে না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অনেক এগিয়েছে। বাংলাদেশ কখনও শ্রীলঙ্কা হবে না।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে মন্ত্রী বলেন, তাদেরকে বলি, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু হল। লক্ষ লক্ষ গাড়ি চলছে, সেতু কি আছে না গেল? দক্ষ জনশক্তি গঠনে পড়ালেখা হতে হবে আনন্দময়। শিক্ষায় যাঁতাকলে যেন শিক্ষার্থীরা জর্জরিত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সুশিক্ষিত ও মানবিক হওয়ার পাশাপাশি দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে।
বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত এমপির সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুস ছালাম, চান্দিনা উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তপন বকসী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আফজাল হোসেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল হক মীর, পৌর মেয়র শওকত হোসেন ভূঁইয়া, ডাঃ জাবিন জলিল, অধ্যাপক ডাঃ মাসুম সিরাজ ও ডাঃ নওশীন সিরাজ।
আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক মেয়র মফিজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা মজিবুর রহমান, কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি জিএস সুমন, সাধারণ সম্পাদক লিটন সরকার, কৃষক লীগ নেতা শাহ সেলিম প্রধান, কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মোঃ মহিউদ্দিন, রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।